আলু বোখারা

Description

🟢আলু বোখারা আচারের গুণাগুণঃ

☑️ওজন নিয়ন্ত্রণ করেঃ আলুবোখারাতে ক্যালোরির পরিমাণ হয়ে থাকে খুবই সামান্য। তাই আপনি যদি এই ফল খেয়ে থাকেন তা আপনার ওজন হ্রাসের ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে;

☑️চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করেঃ আলুবোখারাতে ভিটামিন-এ এবং বিটা ক্যারোটিন থাকে। যা চোখের জন্য খুবই উপকারী। নিয়মিত আলুবোখারা সেবন করলে চোখ সুস্থ রাখতে সাহায্য করে;

☑️মানসিক চাপ দূর করে করতে সাহায্য করেঃ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কম মানুষের শরীরের মানসিক চাপে ভুগতে ভূমিকা পালন করে। আর আলুবোখারা উপস্থিত আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা মানসিক চাপ দূর করতে সাহায্য করে;

☑️ক্যান্সার প্রতিরোধ সাহায্য করেঃ আলুবোখারাতে রয়েছে বিশেষ ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। গবেষকরা মনে করছেন আলুবোখারা স্তন ক্যান্সারের সুরক্ষা কবজ;

☑️শরীরে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে আলুবোখারা শরীরের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে থাকে। ফলে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়;

☑️ত্বকের সমস্যা সমাধান করেঃ আলুবোখারাতে রয়েছে ভিটামিন-সি যা ত্বক সুন্দর রাখতে অতুলনীয়;

☑️মানসিক চাপ দূর করেঃ আলুবোখারা মানসিক চাপ দূর করে শরীর ও মনকে শান্ত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি মনকে শান্ত রাখতে বেশ কার্যকরী;

☑️কোষ্ঠকাঠিন্য উপশম করেঃ এতে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার, যার মধ্যে প্রধানত সরবিটল পাওয়া যায়। এই ফাইবারগুলি হজমের উন্নতি করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে;

☑️তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।

স্বাদঃ টক ঝাল মিষ্টি

❌No Chemical
❌ No Preservative
✅ Home Made
✅ BSTI Approved

উপাদানঃ আলু বোখারা, তেতুল, চিনি, লবন, মরিচ, ভিনেগার, নিজস্ব ঘানি ভাংগা সরিষার তৈল, আচার বাড়ি”র স্পেশাল মসলা।

💁সংরক্ষণঃ

✅লবণ, চিনি, সিরকা বা ভিনেগার মসলা ইত্যাদি দিয়ে তৈরি আচার বেশ কয়েক বছর ভাল থাকে।
✅পানি ব্যবহার করলে আচার তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়।
✅হাত দিয়ে আচার নাড়বেন না, চামচ ব্যবহার করুন। আচার জার থেকে নেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে, চামচে যেন পানি না থাকে।
✅কাঁচের জারে আচার ভালো থাকে।
✅মাঝেমধ্যে আচার রোদে দিলে ভালো থাকে।
✅আচারে তেল কম হলে তেল ফুটিয়ে ঠাণ্ডা করে দিলে গন্ধ হয় না।
✅যাদের আচার রোদে দেবার জায়গার অভাব তারা নিশ্চিন্তে আচার ডীপ ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন ।
✅আচার জারে রেখে ঠান্ডা সরিষা তৈল দিয়ে ডুবিয়ে ফেলুন। ভিতরে যেন কোন বাতাস না থাকে এজন্যে জার টি হালকা ভাবে ঝাঁকি দিন। আচার তৈল দিয়ে ডুবিয়ে রাখলে কখনই ফাঙ্গাস পড়বেনা।